Popular Posts

Powered by Blogger.

Report Abuse

GENRES

About Me

Labels

ফেসবুকে এখন অটো লাইক,রিয়েক্ট বা ফলোয়ার নিন যত খুশি তত

ফেসবুকে এখন অটো লাইক,রিয়েক্ট বা ফলোয়ার নেওয়ার অনেক সাইট ই বন্ধ হয়ে গেছে,যেমন ফেসবুক একাউন্টে অটো ফলোয়ার নেওয়ার অনেক ভালো ভালো সাইট ছিলো যেগু...

Formulário de contato

Search This Blog

Blog Archive

Sidebar Ads Slot 300 x 250

Labels

Advertisement

Labels

HIndi Movie

4/Hindi DUBBED/featured

Korean Movie

4/Korean/featured

Video Of the Day

Ad !

random/hot-posts

Latest Movies

ফেসবুকে এখন অটো লাইক,রিয়েক্ট বা ফলোয়ার নেওয়ার অনেক সাইট ই বন্ধ হয়ে গেছে,যেমন ফেসবুক একাউন্টে অটো ফলোয়ার নেওয়ার অনেক ভালো ভালো সাইট ছিলো যেগু...

ফেসবুকে এখন অটো লাইক,রিয়েক্ট বা ফলোয়ার নেওয়ার অনেক সাইট ই বন্ধ হয়ে গেছে,যেমন ফেসবুক একাউন্টে অটো ফলোয়ার নেওয়ার অনেক ভালো ভালো সাইট ছিলো যেগুলোর প্রায় সবগুলোই এখন বন্ধ, আর সেই সাইট গুলোর বেশিরভাগ-ই এখন অচল, তাদের বেশিরভাগ কাজই করে নাহ।
এক ভাইয়া আমাকে এক পোষ্টে বলেছিলো যে ভাইয়া অটো লাইকের বিষয়ে কিছু একটা লিখেন, তাই আজ লিখছিঃ

চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ

প্রথমে, নিচে থেকে এপ্সটি ডাউনলোড করে নিন


Download app

তারপর ওপেন করুন, নিচের দিকে আসলে click here এ ক্লিক করবেন।



তারপর এখানে আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিবেন(অবশ্যই একটা ফেক একাউন্ট খুলে নিবেন)



তারপর কোড টা কপি করে, বেক আসুন।




তারপর এখানে পেস্ট করে, লগ-ইন করুন।



২-৩ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন।



এখন ‘custom link/id liker’ এ ক্লিক করুন



আপনাদের লাইভ প্রমান দেওয়ার জন্য আমি এখন একটা পোষ্ট করছি



এখন এই পোষ্টের লিংক কপি করলাম।



এখন এখানে পেস্ট করে, যেকোন একটা রিয়েক্ট সিলেক্ট করে দিন, আমি wow দিছি



সাবমিট হচ্ছে….



Prove ; 😳



১৫ মিনিট পর আবার সাবমিট করতে পারবেন।



১ ঘন্টা পর…..
আইডি ঠিক-ই আছে।
ধন্যবাদ।




টেলিকাইনোসিস কি? প্রথাগত সংজ্ঞা মতে টেলিকাইনোসিস হলো মনের শক্তি দিয়ে কোন বস্তুকে(পার্টিকেল) স্পর্শ না করেই এক জায়গা হতে আরেক জায়গায় স্থানান...

টেলিকাইনোসিস কি?
প্রথাগত সংজ্ঞা মতে টেলিকাইনোসিস হলো মনের শক্তি দিয়ে কোন বস্তুকে(পার্টিকেল) স্পর্শ না করেই এক জায়গা হতে আরেক জায়গায় স্থানান্তর বা মুভ করানো অর্থাৎ মনের শক্তি দিয়ে বস্তুর ওপর প্রভাব বিস্তার করা। এখন এই বস্তু তথা পার্টিকেল যদি মানুষ হয় তবে তাকে স্পর্শ না করেই যদি উপর থেকে তুলে ধরে আছাড় মারা যায় তাহলেও এটা কিন্তু টেলিকাইনোসিস এর ভেতরেই পড়বে, কিন্তু তাকে এমন আছাড় না মেরে যদি তাকে নিজ নিজ সুইসাইড করতে প্ররোচিত করা হয় শুধুমাত্র মনের শক্তি দিয়ে তাহলে সেটা হবে হিপ্নোসিস; টেলিকাইনোসিস আর হিপ্নোসিস এর মাঝে এমনই ওতপ্রোত সম্পর্ক যা আমি টেলিকাইনোসিস বিষয়ক ১ম পোস্টে বিস্তারিত বোঝানোর চেষ্টা করেছি (প্রসঙ্গত উল্লেখ্য টেলিকাইনোসিস এর চেয়ে হিপ্নোসিস অনেক বেশী প্রচলিত ও সহজতর বিদ্যা এবং হিপ্নোসিসের বাস্তব প্রয়োগ অনেক বেশী পরিলক্ষিত হয়)।
টেলিকাইনোসি শিখুন , হয়ে উঠুন সুপার হিউম্যান!
টেলিকাইনোসি


টেলিকাইনোসিস এমনই একটা ক্ষমতা যার দ্বারা আপনি কোন বস্তু কিছু না ছুয়েই তাকে এক জায়গা হতে আরেক জায়গাতে স্থানান্তর করতে পারবেন; এই বিষয়টা আপনি রাস্তার ম্যাজিশিয়ান হতে ইউটিউবের টিউবিয়ান(নয়া শব্দ) পর্যন্ত দেখতে পাবেন যেগুলা সিংহভাগই ফেইক।
দুইটা কথা মনে রাখবেন:
(১) টেলিকাইনোসিস এমন কোন বিদ্যা নয় যা আপনি শো অফ করতে পারবেন।
(২) বিশ্বাস এমন একটা শক্তি যেটার মাধ্যমে অসম্ভবকেও সম্ভবে পরিণত করতে পারবেন।

টেলিকাইনোসিস এর বাস্তব উদাহরন:
আপনি ইউটিউবে টেলিকাইনোসিস লিখে সার্চ করুন তাহলে শত শত ভিডিও পাবেন যেখানে দেখা যাবে একটা মানুষ কতে সহজে টেলিকাইনোসিস প্র্যাকটিস করছে অথচ সেগুলির মাধ্যে প্রায় সবগুলোই থাকে মিথ্যা-কারসাজী যা ভিউ বাড়ানোর জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিত আপলোড করা হয়।
আচ্ছা আপনি কখনো লুডু খেলেছেন তা তাস খেলেছেন? প্রায় প্রতিটি লুডু বা তাসের আসরে এমন ২/১ জন পাওয়া যায় যাদের লুডুর গুটিতে ছক্কা খুব বেশী পড়ে কিংবা বেশী বেশী রং কার্ড (কলব্রীজ খেলা বিবেচনা করলাম) আসে…এটাই কিন্তু অবচেতন টেলিকাইনোসিস যা আমরা নিয়ত চোখের সামনে দেখেও সচরাচর বিধায় এড়িয়ে যায়।
এমনকি অনেক গাধা টাইপের স্টুডেন্টরা পরীক্ষার হলে অবজেক্টিভ (যেটাকে টিক বলা হতো) কিছু না জেনেও আন্দাজে মন যেটা চায় সেটা দিয়েও সঠিক এ্যানসারে লেগে যায় (এমন উদাহরণ আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে আর আপনার ক্লাসে খুজলেই পাবেন) এটাও এক প্রকার টেলিকাইনোসিস।
আসলে এমন ছোট ছোট টেলিকাইনোসিস পাওয়ার আমাদের সবার ভেতরেই কমবেশী আছে; টেলিকাইনোসিস মানেই যে আপনার মনের শক্তিতে আকাশের প্লেইন মাটিতে নামিয়ে এমনটি নয়!

আমি টেলিকাইনোসিস শিখতে চাই:
ধরুন সত্যি সত্যিই আপনি টেলিকাইনোসিস করতে পারেন, এখন তাহলে কি করবেন? নিশ্চয়ই আপনার বন্ধুদের মাঝে সেটা দেখিয়ে মজা করবেন নয়তো নিজের প্রয়োজনে সেটা বিভিন্নভাবে ব্যবহার করবেন তাইতো??
তাহলে জেনে রাখুন “টেলিকাইনোসিস শিখতে হলে সবার আগে আপনাকে প্রমিস করতে হবে যে সেটা আপনি কাউকে বলতে বা জানাতে অথবা দেখাতে পারবেন না এবং সেটাকে শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করবেন যখন আপনার নিজের হাতে সেটা করার ক্ষমতা নেই”।
এখন দুইটা প্রশ্ন আসতে পারে যে (১) প্রমিস কার কাছে করবেন (২) প্রমিস কেন করবেন।
লেটস ডিসকাস ইট উইথ লজিক….যেহেতু টেলিকাইনোসিস একটি মনোবিদ্যা তাই প্রমিস আপনি আপনার নিজের মনের কাছেই করবেন। আর প্রমিস করবেন এই কারনে যে তাতে আপনার ঐ বিষয়ের প্রতি আরও বেশী ইনআরশিয়া বাড়বে। বিষয়টা একটু সহজভাবে পরীক্ষা করে দেখুন “আপনার ক্লাসে আপনার সবচেয়ে অপছন্দের মানুষটিকে মনে মনে ঘৃনা করুন এবং তার সাথে কথা না বলার প্রমিস করুন….আস্তে আস্তে দেখবেন তার সকল কাজ, সকল মুভমেন্ট, কথা বার্তা এমনকি হাটা চলাও আপনার কাছে খারাপ লাগবে” এটাই হলো সাইকোলজিক্যাল ইনআরশিয়া বা মানবিক জড়তা।
[বিষয়টা শুধু টেলিকাইনোসিসে সীমাবদ্ধ থাকবে কেন?আপনি যদি লাইফে ছ্যাকা খান এবং উক্ত মানুষটিকে ভুলতে চান তাহলে এটা কাজে দিতে পারে, তথাপি হিংসা, ঘৃনা এবং রাগ পুষে রাখা অনুচিত]।


আপনিও শিখুন টেলিকাইনোসিস, হয়ে উঠুন সুপার হিউম্যান!
আচ্ছা এবার সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং একটা প্রশ্ন হলো যে আপনি কি টেলিকাইনোসিস শিখতে পারবেন? আমি আবারো বলছি যে সবার মাঝেই কমবেশি এমন টেলিকাইনোসিস ক্ষমতা আছে, কেউবা সেটা অনুধাবন করতে পারেন আর কেউবা সেটা অনুধাবন করতে পারেন না, এইটাই হলো তফাত।
টেলিকাইনোসিস শেখার ৩টি স্টেপ আছে আগে সেগুলি ফলোআপ করার চেষ্টা করুন….
(১) ফ্রেশ বেইন (২) কনসানট্রেশন (৩) ফোকাস
সবার শুরুতেই আপনার ব্রেইনটাকে ফ্রেশ করতে হবে অর্থাৎ নিজের মস্তিষ্ক’কে নিশ্চল নির্ভার করে দিতে হবে, কোন বাহ্যিক চিন্তা থাকতে পারবে না। এই যে আমরা অনেকেই নামাযে দাড়িয়ে যতোই চিন্তা করি যে মাথাতে অন্য চিন্তা ঢুকাবো না ততোই রাজ্যের যতোসব চিন্তা মাথাতে চলে আসে(আল্লাহ মাফ করুন) এমন ব্রেইন হলে হবেনা, আপনার ব্রেইনটাকে একদম কুল এন্ড ফ্রেশ রাখতে হবে এটাই সবচেয়ে টেলিকাইনোসিস প্রাথমিক এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন অংশ। এমন ফ্রেশ ব্রেইন করতে আপনি রাতের খোলা আকাশ কিংবা ভোরের আবহাওয়া ইত্যাদিকে কাজে লাগাতে পারেন।
আপনাকে কনসানট্রেট করা জানতে হবে, প্রায় সময় আমরা বিভিন্ন কাজ করি শুধুমাত্র অবচেতন মনেই রেগুলার এক্টিভিটি হিসেবে। যেমন প্রায় আমরা বিশেষত পাঠ্যবই পড়ি কেবলমাত্র চোখে দেখে ঠোটে উচ্চারণ মাত্র তাতে কনসানট্রেশন থাকে না…এমনি মন হলে হবেনা বরং আপনালে শতভাগ নিরবিচ্ছিন্ন মনোযোগী হতে হবে।
ফোকাস হলো টেলিকাইনোসিস এর মূল পার্ট যেখানে আপনার মনের যাবতীয় শক্তিকে Eye/hand হতে নির্গত করতে হবে (নিশ্চয়ই এইকথা শুনে হাসছেন তাইনা…. ওয়েট আই উইল এক্সপ্লেইন ইট লেটার, আফটারঅল নাউ কনসানট্রেট উইথ প্যাসেজ)। এমন ফোকাস অর্জন করতে আপনি হোয়াইট ক্রিস্টাল বল(এটা সচরাচর পাবেন না) বা এক প্লেট পানি অথবা নতুন আয়না নিয়ে তাতে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু বরাবর তাকিয়ে থাকতে হবে। একইসাথে আপনি যেই রুমে এটি করবেন সেখানে যেন ঐ সময় বাইরে থেকে কোন আলো প্রবেশ করতে না পারে এবং সেই ঘরটিতে একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে এমন প্র্যাকটিস করবেন।
প্রথমদিক ১০-১৫-২০-৩০ মিনিট এভাবে প্র্যাকটিস করবেন (এলার্ম দিয়ে রাখতে পারেন)। প্রথমদিন কিংবা এমন এক সপ্তাহ হয়তো কোন কিছুই ফিল করবেন না তবে এরপর হতে আপনার কনসানট্রেশন(২য় স্টেপ অনুযায়ী) ফিল করা শুরু করবেন। কি ফিল করবেন না কেমন ফিল করবেন সেটা ব্যক্তি বিশেষে বিভিন্ন হয়। যেমন কেউ কেউ অতিসূক্ষ্ম পারিপ্বার্শিক নড়াচড়া বা খুব দূর হতে আগত শব্দ শুনতে পাওয়া অথবা কাউকে টাচ না করেই তাকে ছোয়ার অনুভূতি দেওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন ইফেক্টিভ বৈশিষ্ট্য লাভ লাভ করে থাকবেন যা টেলিকাইনোসিসের একদম প্রারম্ভিক অবস্থা বা স্টেটমেন্ট। এটা ঠিক ততোদিনই চলবে যতোদিন না আপনার সম্পূর্ন মেন্টালি স্যাটিসফেকশন হয় যে আপনি শতভাগ টেলিকাইনোসিস পাওয়ার অর্জন করতে পেরেছেন এবং আপনার এই ক্ষমতা বাড়াতে ও নিয়ত ধরে রাখতে এটা প্র্যাকটিস করেই যেতে হবে।
টেলিকাইনোসিসের পেছনে আদতে কি কোন সায়েন্স আছে??
সায়েন্স তো আছেই তবে প্রমাণ নেই, তাইবলে প্রমান না থাকলেই যে সেটা মিথ্যা এমনটা সায়েন্সের বলার সাহস নেই…বিকজ সায়েন্স ইজ এ স্টুপিড ইনোসেন্স গার্ল; ঠিক সেই কারনেই সায়েন্সে বিভিন্ন থিউরি বা থিসিস পাবেন যেগুলা প্রমান ব্যতিরেকে মনে নেওয়া হয় এবং সেই থিসিসের ভিত্তিতে অন্যান্য ঘটনা ব্যাখা করা হয়। যেমন রাদারফোর্ডের থিউরি ততো পর্যন্তই সত্য ছিলো যতোক্ষন না পর্যন্ত নীলস বোর তার থিউরি পেশ করলেন…ইটস কোয়াইট রিলেটিভ ড্যুড!!!
যাই হউক আমরা কথা বলছিলাম টেলিকাইনোসিস নিয়ে সেখানে এমন পারমানবিক আলাপ সাজে না, আসুন আবার আসল আলোচনাতে ফিরি…..
আমাদের মাথার ভেতরে আছে ব্রেইন যেখানে আছে অগনিত নিউরন, এই নিউরনে চলে ইলেকট্রিক সিগন্যাল এনালাইসিস এরপর নিউরন সেই সিগন্যাল এনালাইসিস করে আপনার বডিতে ফিজিকাল কমান্ড প্রদান করে।
আচ্ছা কল্পনা করুন একটা কম্পিউটারের কি বোর্ডে আছে একটা ছোট্ট একটা চিপ আছে( মিয়া বিশ্বাস না হইলে কিবোর্ডের কাভার খুলে পিছের দিকে কালো একটা আইসি দেখতে পাবেন) সেই চিপে আছে অসংখ্য সিলিকন- জার্মেনিয়াম সেমিকন্ডাক্টর জংশন, এখন আপনি যদি কি বোর্ডে K টাইপ করেন তবে সেই চিপের ভেতরে থাকা অর্ধপরিবাহি সেই সিগন্যাল এনালাইসিস করে তারের মাধ্যমে সিপিইউতে পাঠাবে এবং সিপিইউ হতে সেটা মনিটের শো করবে তাইনা??
আচ্ছা কিবোর্ডে যদি তার না থাকতো তাহলে কি হতো…কি আর হতো এখন তো ওয়্যারলেস কিবোর্ড- মাউসও পাওয়া যায়!!!


টেলিকাইনোসিস এর গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা
সবার প্রথমেই বলে নিই যে টেলিকাইনোসিস’কে এখনো সায়েন্স পূর্ন অনুমোদন দোয়নি (যদিওবা টেলিকাইনোসিস নিয়ে প্যারাসাইকোলজি অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে) তাই টেলিকাইনোসিস নিয়ে যতোই মিষ্টি মধুর ব্যাখ্যা দিইনা কেন সেটা আপনার সন্দেহপ্রবন সহজাত মনে সত্য মিথ্যার বিচারে কখনোই জিততে পারবে না….এটাই স্বাভাবিক!
আপনি একটা পদার্থ ভাঙ্গতে থাকুন এভাবে পদার্থ> অনু > পরমাণু > ইলেক্ট্রোন, প্রোটন, নিউট্রন > ফোটন।
কিন্তু ফোটনকে ভাঙ্গলে কি পাবেন? ফোটন হলো শক্তির আধার একক যেটা শক্তির প্যাকেট বা প্যাকেজ আকারে বিদ্যমান। এখন কোন বস্তু যেমন এই ফোটন দিয়ে গঠিত তেমনি আপনার শরীরও এই ফোটন দিয়ে গঠিত আর সেই শক্তিকে একটি অবস্থায় ক্রিয়াশীল করার মতোন মানসিকতা হলো টেলিকাইনোসিস ( জেনে রাখুন পদার্থ তথা অণু বা পরমাণু স্বাভাবিক অবস্থাতে স্বাধীনভাবে এরা প্রত্যকেই চার্জ শূন্য তথা নিউট্রাল কিন্তু আদতে একটু সূক্ষ চিন্তা করলে দেখা যায় যে পৃথিবীর কোন কিছুই ১০০% নিউট্রাল হয় না। যেমন পারমানবিক দিক থেকে চিন্তা করলে একটা পরমাণু সাম্যকভাবে চার্জ শূন্য হলেও তাতে কিছুটা + বা – চার্জ তাদের ধাতব ধর্ম থেকে থাকে যেমন সোডিয়াম পরমানুতে থাকে তীব্র পজেটিভ ধর্ম এবং ক্লোরিন পরমাণুতে থাকে তীব্র নেগেটিভ ধর্ম যা তাদের ইলেকট্রোন বিন্যাস থেকে ব্যখ্যা করা যায়। এখানে এই দুইটা পরমানুর এমন বিপরীত ও সমান ধাতব্য ধর্মের জন্যই তারা একসাথে মিলে আয়োনিক বন্ডের দ্বারা সোডিয়ান ক্লোরাইড তৈরী অণু তৈরী করে।
এখন অণু হবার পরও যে তারা পুরোপুরি ১০০% শক্তিশূন্য হয় এমনটা নয় বরং তারা তাদের মাঝে থাকা এই সামান্যতম চার্জ নিঃশেষ করতে পরস্পর যুক্ত হয়ে মলিকুলার বন্ড তৈরী করে যেমন পানির অণু তাদের পোলারিটির জন্য পরস্পর যুক্ত হয়। এখন এমন অনুতে অনুতে বন্ধন তৈরি করার পরও তারা যে ১০০% নিউট্রাল এমন নয় বরং পানির প্রতি লবণের আকর্ষন কিংবা ইমবাইবিশন রসায়ন আর সাইকোলজির মাঝেও একটা সেতুবন্ধন তৈরী করে দিতে সক্ষম যেখানে এটা মেনে নিতে বাধ্য যে পৃথিবীর কোন কিছুই শতভাগ নিউট্রাল নয় বরং শক্তির সামান্যতম নিঃস্বরণ বা উদগীরণ প্রত্যেকটা বস্তু হতেই বের হয় যেটা ফিল করার মতোন ফিলিংস আর কাজে খাটানোর মতোন এবিলিটি থাকাটাই আসল কথা)!

Also Read:
টেলিকাইনোসিস কি সাভাবিক জীবন যাপনে ব্যাঘাত ঘটায়?

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও লিংক বিল্ডিং এবং ব্ল্যাক হ্যাট এসইও আপনি যখন  এসইও  শিখা বা করার সাথে জড়িত থাকবেন তখন  লিংক বিল্ডিং  কথাটি আপন...

লিংক বিল্ডিং এবং ব্ল্যাক হ্যাট এসইও, এসইও এর  প্রকারভেদ ও কি কি?


ব্ল্যাক হ্যাট এসইও


লিংক বিল্ডিং এবং ব্ল্যাক হ্যাট এসইও

আপনি যখন এসইও শিখা বা করার সাথে জড়িত থাকবেন তখন লিংক বিল্ডিং কথাটি আপনার সামনে যতবার আসবে ঠিক তার একভাগও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও কথাটি আসে না। কারণ সবাই এটিকে এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু যত বড় বড় অনলাইন প্রফেশনালরা আছেন যারা মার্কেটিং এর সাথে জড়িত তাদের বেশির ভাগ মানুষই নিজেদের সাইটের কোয়ালিটি বাড়ানোর জন্য যেমন লিংক বিলদিং করে ঠিক তেমনই আয় বাড়ানোর জন্য ব্ল্যাকহ্যাট এসইও করে থাকে। কিন্তু কোন অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার অথবা ভিডিও টিউটোরিয়ালে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর কথা বলা হয় না। আজ আমি চেষ্টা করবো কিছু লিংক বিল্ডিং এবং ব্ল্যাকহ্যাট এসইও এর কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করার। যদিও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অনেক টেকনিক আছে সব বলা সম্ভব নয়, যতটুকু পারি শেয়ার করছি।
• এসই ও কি?
• এসই ও কেন করবেন?
 কিভাবে গুগল তার সার্চ রেজাল্ট দেখায় ?
• রাঙ্কিং ফ্যাক্টর কি?
• অ্যালগোরিদম কি?

ব্লাক হ্যাট এসইও

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও হচ্ছে আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন এর নিয়ম কানন ভঙ্গ করে এসইও করেন তাই হচ্ছে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও ।
হোয়াইট হ্যাট এসইও হচ্ছে আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন এর নিয়ম কানন মেনে আপনার সাইট কে এসইও করেন তাই হচ্ছে হোয়াইট হ্যাট এসইও।
গ্রে হ্যাট এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন এর কিছু নিয়ম কানন এর ফাক ফোঁকর আপনি খুঁজে বের করে ইউস করেন তাই হল গ্রে হ্যাট এসইও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও যে ভাবে করা হয় তার মধ্যে আছে কীওয়ার্ড স্টাফিং, ক্লকিং, ডোরওয়ে পেজেস, অদৃশ্য টেক্সট, স্প্যামিং ব্যাকলিংক ইত্যাদি পদ্ধতি। এধরণের এসইও আনইথিক্যাল এসইও নামেও পরিচিত। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করার সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হলো আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন এর তালিকা থেকে বাতিল হয়ে যেতে পারে। সুতরাং সবসময় এটি এড়িয়ে চলুন এবং এসইওর নিয়ম কানুন মেনে এসইও করুন।

ক্লকিং

ক্লকিং হলো এমন একটা টেকনিক বা পদ্ধতি যেটা সার্চ ইন্জিনকে এক ধরনের কনটেন্ট দেখাবে আর ইউজারকে অন্যরকম কনটেন্ট দেখায়। এখন আপনাদের যে বিষয়টি ক্লিয়ার করব তা হলো সার্চ ইঞ্জিনের কাজ করে মানুষ এবং তার সাথে সার্চ ইন্জিনের বট/ক্রাউলার/স্পাইডার/স্কুটার । ক্লকিং পদ্ধতিটিতে যখন সার্চ ইঞ্জিনের সার্ভারে কোন পেজের জন্য রিকোয়েস্ট যায় তখন এই টেকনিকের সাহায্যে আইপি এড্রেস বা ইউজার এজেন্ট দেখে বোঝা যায় যে এটা কোন সার্চ ইন্জিনের বট/ক্রাউলার/স্পাইডার/স্কুটার নাকি মানুষ। যখন দেখে স্পাইডার তখন এক ধরনের পেজ দেখায় আর মানুষ হলে আরেক ধরনের পেজ। এইটা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও

অদৃশ্য টেক্সক্ট

এটিও হলো এক ধরণের কীওয়ার্ড স্টাফিং। ধরুন আপনি আপনার ওয়েবের ব্যাকগ্রাউন্ড কালারের সাথে ম্যাচ করে কীওয়ার্ড এর মাত্রাধিক ব্যবহার করেছেন। এদিকে টেক্সট কালার আর ব্যাকগ্রাউন্ড কালার একি হওয়ায় তা ভিজিটর দেখতে পাচ্ছে না ঠিকই কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনকে তা পড়তে হচ্ছে । এটি কখনোই করবেন না। এটি ব্ল্যাক এসইওর অন্তর্ভূক্ত।

লিংক ফার্ম

আপনি ১২ টি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন এবং ব্যাকলিংক বৃদ্ধির জন্য একটি ওয়েবসাইটের লিংক অপর ওয়েবসাইটে দিলেন। এভাবে সব কয়টি ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক বৃদ্ধি করতে চাইলেন। আর এ কাজটিই হলো লিংকফার্ম। সার্চ ইঞ্জিনের কাছে এধরণের কাজ স্প্যাম হিসেবে পরিগণিত। কাজেই আপনি যখন সার্চ ইঞ্জিনের কাছে ধরা খাবেন তখনি আপনার সাইটকে তারা তাদের লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দেবে।

ডোরওয়ে পেজ

আপনি নিজেতো কাজের কাজ কিছু করতে পারলেন না অথচ তবুও সার্চ রেজাল্টের প্রথমে আসার লোভ থামাতে পারছেন না। আর এই জন্য আপনি কীওয়ার্ড নির্বাচন করে কীওয়ার্ডের ঝরণা ঝরিয়ে আপনার ব্লগে একটি আর্টিক্যাল লিখলেন । অথচ আপনি আর্টিক্যালটি পড়তে অন্যকোন ওয়েবসাইটের ইউআরএল বসিয়ে দিলেন। যার ফলে ভিজিটর সার্চ দিয়ে আপনার সাইটে প্রবেশ করলেও তাকে তথ্যটি দিতে আপনিই অন্য কোন ওয়েবসাইটে রিডাইরেক্ট করাচ্ছেন। এটিই হলো ডোরওয়ে পেজ। এটি ব্ল্যাক এসইওর অন্তর্ভূক্ত। কাজেই এ বিষয়টি কখনো করবেন না। দুর্বল হলেও নিজে আর্টিক্যাল লিখে তা প্রকাশ করুন।

হোয়াইট হ্যাট এসইও


মূলত ব্যাকলিংক , কিওয়ার্ড গবেষনা , লিংক পপুলারিটি, লিংক বিল্ডিং ইত্যাদি হলো হোয়াইট হ্যাট এসইও।হোয়াইট হ্যাট এসইও কে ইথিক্যাল এসইও বলা যায়।


আউটবাউন্ড লিংক

আউটবাউন্ড লিংক ব্যাকলিংকের সম্পূর্ণ বিপরীত। অর্থ্যাৎ অন্য কোন সাইটের লিংক যদি আপনার সাইটে থাকে তা হবে আউটবাউন্ড লিংক। আউটবাউন্ড লিংক কে আউটগোয়িং লিংকও বলে।এটিও হোয়াইট হ্যাট এসইও ।

লিংক পপুলারিটি

সাইটের স্থান সার্চ রেজাল্টের কততম পেজে থাকবে তা নির্ধারণ করা হয় লিংক পপুলারিটির সাহায্যে। মূলত আপনার ব্যাকলিংকের সংখ্যার উপর

ব্যাক লিংক

ব্লগ কমেন্ট, ফোরাম পোস্টিং ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট ইউআরএলটি আপনি অন্যান্য ওয়েবসাইটে দিয়ে দেবেন। যাতে করে অন্যান্য ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটের ইউআরএলটি থাকবে।এবং এত করে যে লিংকটি ‍দিলেন সেটিই হলো আপনার ব্যাকলিংক। আপনি হোম পেজ বা অন্য যে কোন পেজের লিংক দিতে পারেন। ব্যাক লিংককে ইনকামিং লিংক বা ইনবাউন্ড লিংকও বলে। 

ইন্টারনাল লিংক

আপনার একটি পোস্টের ভেতর অন্যান্য পোস্টের লিংক দিয়ে দেয়াই হলো ইন্টারনাল লিংক। যেমন ধরুন আমি এখন লিখলাম “ইন্টারনাল লিংক ব্লাক হ্যাট এসইও নয় ” বরং এটি হোয়াইট এসইও। ব্লাক এসইও কথাটির মাধ্যমে আমি আমার পূর্বোক্ত ব্লাক হ্যাট এসইও বিষয়ক পোস্টের লিংক দিয়ে দিলাম। এভাবে ইন্টারনাল লিংক তৈরি হবে। ইন্টারনার লিংক এসইওর জন্য খুবই উপকারী। এতে করে পেজ র‌্যাংকও বাড়ে।
অফপেইজ অপটিমাইজেশন:
অফপেইজ অপটিমাইজেশন আসলে নিজের ওয়েবসাইট এর প্রচারের জন্য যা যা করা দরকার তাই হচ্ছে অফপেইজ। অন্য ভাবে বলতে গেলে, অন্যের ওয়েবসাইট এ নিজের ওয়েবসাইট লিংক বা ইউআরএল শেয়ারিং এর মাধ্যমে  যে প্রচারণা চালানো হয় ভিসিটর/ক্লিক আনার মাধ্যমে ও আপনার ওয়েবসাইট এর পরিচিতির জন্য তাই হচ্ছে অফপেইজ অপটিমাইজেশন।

অনপেইজ অপটিমাইজেশন:
একটি সাইট করার পর কিছু টেকনিক্যাল কাজ থাকে যার মাধ্যমে ওই সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিন এ সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। অন-পেজ অপ্টিমাইজ করাটা একটা সাইট এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এইটি ঠিক থাকে না হলে পুরো সাইটটি সার্চ রেজাল্ট থেকে হারিয়ে যেতে পারে।